একটি অনুসন্ধানী জিজ্ঞাসা:
ফেসবুকে বাংলা চলচ্চিত্র নামে একটি বৃহৎ গ্রুপের অস্তিত্ব রয়েছে, সেখানে বাংলাদেশী সিনেমা নিয়ে বিস্তর তর্কাতর্কি হয়।
২০০০ সালের পূর্বে যারা নিয়মিত বাংলাদেশী সিনেমা দেখতেন তাদের কারণটা অনেকটাই অনুমেয়। কিন্তু ২০২০ এ বিভিন্ন দেশের কনটেন্ট যখন অতিমাত্রায় এভেইলেবল, বিপরীতে বাংলাদেশী সিনেমার কাহিনী, সংলাপ, ক্লাইম্যাক্স, আর্ট ডিরেকশন, এক্টিং এখনো ৩০-৩৫ বছর আগের জায়গাতেই রয়ে গেছে অনেকাংশে। প্রোগ্রেস যা হয়েছে খুবই স্লথ। কতিপয় ফ্রিল্যান্স ফিল্মমেকাররা কদাচিত চিরচেনা কাঠামোর বাইরে যাওয়ার চেষ্টা করে, সেগুলোও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বৈশ্বিক স্টোরিলাইনের মাপকাঠিতে পিছিয়ে পড়বে হয়তবা।
প্রশ্ন তিনটা-
১. কনটেন্টের এরকম সহজলভ্যতার যুগেও যারা বাংলাদেশি সিনেমা নিয়ে উচ্ছ্বাসে ভোগেন বা কনজিউম করেন তাদের মোটিভ বা অবজেক্টিভ কী?
২. যারা এখনো বাংলাদেশি সিনেমার ভক্ত তারা এখান থেকে ভালো লাগার কী কী উপকরণ পান?
৩. তাদের বসবাস কোথায় এবং পেশাগত ও শিক্ষাগত ব্যাকগ্রাউন্ড কী হতে পারে?
ডিসক্লেইমার: বাংলা সিনেমার বহু অভিনেতাকে ( আলমগীর, সালমান শাহ, ববিতা-মৌসুমী, জসিম, মান্না, শাকিব খান, শাহীন আলম, ডিপজল) নিয়ে লিখেছি৷ আগামীতেও লেখার তালিকায় রেখেছি জাম্বু, পপি, নাসরিন, ওমরসানি, আলি রাজ, প্রবীর মিত্র, মিশা সওদাগর প্রমুখকে। লেখাগুলোর উৎস ভক্তি নয়, বরং ঠাট্টা-মশকরা নিমিত্তে কাটানো সময়।